(
) চিহ্নিত স্থানে পড়ার নিয়ম
শব্দের উপরে বা নিচে () এভাবে মীম চিহ্ন থাকলে পিছনের হরফ এসে উক্ত মীমকে ধরবে।
যেমনঃ-
(
) লাম, লাম, হা পড়ার নিয়ম
লাম লাম হা () একত্রে আসলে মাঝখানের লামের আগের হরফে যদি যবর
অথবা পেশ হয় তবে মাঝখানের লামটি হবে (ল) আর যদি মাঝখানের লামের
আগের হরফে যের হয় তবে মাঝখানের লামটি হবে (লা)।
যেমনঃ-
উপরে নিচে হরফ থাকলে পড়ার নিয়ম
যদি উপরে নিচে হরফ থাকে তবে উপরের হরফটি পড়তে হবে। নিচের হরফটি
বাদ যাবে।
যেমন:-
উপরে (
) এভাবে ছোট গোল চিহ্ন থাকলে
যদি কোন টানের উপর এভাবে () গোল চিহ্ন থাকে তবে উক্ত টানটি বাদ হয়ে
যাবে।
যেমন:-
ইখফা
ইখফার হরফ ১৫টি। যথাঃ-
নুন () সাকিন বা তানবীনের (
) পর উপরে দেয়া ইখফার ১৫টি হরফের
কোন একটি আসলে উক্ত নুন সাকিন বা তানবীনকে (ং) এর মত উচ্চারণ হবে।
যেমন:-
সাকতাহ (
)
সাকতাহ () পড়ার নিয়ম: আওয়াজ বন্ধ হবে, কিন্তু নিঃশ্বাস জারি থাকবে।
যেমন:-
আনা (
) পড়ার নিয়ম
চার আনাতে টান হবে বাকি গুলোতে টান হবেনা।
আনা চারটি হলোঃ-
সিজদাহ (
)
যে আয়াতের উপর (সিজদাহ) লেখা থাকবে সে আয়াতটি তেলাওয়াত করলে সিজদাহ দিতে হবে।
সিজদাহ দেয়ার নিয়ম: জায়নামাজে দাঁড়িয়ে আল্লাহু আকবার বলে সারাসরি সিজদায় যেতে হবে। সিজদার তাসবীহ পড়ে আল্লাহু আকবার বলে দাঁড়িয়ে গেলে সেজদাহ আদায় হয়ে যাবে।