ওয়াক্ফ বা থামার নিয়ম
গোল () চিহ্নকে আয়াত বলা হয়। এ ধরণের গোল চিহ্নিত স্থানে থামতে হবে।
শব্দের মাঝে (
) এ ধরণের কিছু চিহ্ন দেখতে পাওয়া যায়। এগুলো আসলে কিভাবে পড়তে হবে তা নিচে দেয়া হলো।
() মিম চিহ্নিত স্থানে থামতে হবে।
() লাম আলিফ চিহ্নিত স্থানে থামা যাবেনা।
এ ধরণের চিহ্ন আসলে থামা ভালো।
এ ধরণের চিহ্ন থাকলে থামা ভালো নয়।
শেষের অক্ষরে থামার ৩টি নিয়ম রয়েছে।
- দুই যবর থাকলে এক নিয়ম।
- দুই যবর ছাড়া বাকিগুলোর এক নিয়ম।
- গোল তা থাকলে এক নিয়ম।
দুই যবর এর নিয়ম
শেষের অক্ষরে () দুই যবর (দুই আ-কার) হলে একটি যবর অর্থাৎ (ন) বাদ যাবে। (ন) বাদ দিলে শুধু আ-কার থাকবে। আকারের পরে খালি আলিফ দেখা যাবে। আকারের পর খালি আলিফ হলে এক আলিফ টানতে হয়। অর্থাৎ শেষের অক্ষরে দুই যবর থাকলে এক যবর বাদ দিয়ে এক আলিফ টানতে হবে।
যেমনঃ-
দুই যবর ছাড়া বাকিগুলোর নিয়ম
দুই যবর ছাড়া বাকি যে চিহ্ন রয়েছে যেমন- এক যবর, এক যের, এক পেশ, দুই যের এবং দুই পেশ (
)। এই পাঁচটি চিহ্ন থাকলে চিহ্নগুলোকে বাদ দিয়ে তার পরিবর্তে সাকিন দিয়ে নিতে হবে।
যেমনঃ-
গোল তা থাকলে তার নিয়ম
শেষের অক্ষরে () গোল তা থাকলে নুকতা এবং দুই যবর সহ সব চিহ্ন মুছে দিতে হবে। এর পর সাকিন দিতে হবে। তাহলে হা (
) এর উপর সাকিন হবে।
যেমনঃ-